Saturday, December 22, 2018

,

বিজ্ঞান ও সাংস্কৃতিক উৎসব ২০১৮
পরিচালনায়: "সৃষ্টি"
রেজিষ্ট্রেশন- S/2L/26640
(ত্রয়োদশ তম বর্ষ)
নবীনমানুয়া : : সীতাপুর : : পশ্চিম মেদিনীপুর
স্থান: নবীনমানুয়া ঈশ্বরচন্দ্র হাই স্কুল ময়দান
তারিখ: ২৮শে ডিসেম্বর হইতে ৩১শে ডিসেম্বর


Sristi


* * * * :: অনুষ্ঠান সূচী :: * * * *

 ২৮শে ডিসেম্বর ২০১৮ শুক্রবার: 

সকাল ৭টায়: 'সম্প্রীতি দৌড়'। 

দুপুর ১১টায় : সেমিনার আমন্ত্রণ মূলক বিষয়- " হাতে কলমে বিজ্ঞান"
উপস্থাপনায়- অনুরণন সায়েন্স সোসাইটি কোলকাতা শ্রেয়ম জানা ও শ্রী বিনয় দাস। এবং 
১৫টি বিদ্যালয়ের ছাত্র-ছাত্রীদের নিয়ে হাতে হাতে দূরবীন তৈরীর কর্মশালা। 
প্রশিক্ষক- ড. রমেন্দ্র লাল মুখার্জী, শৈবাল মিত্র ও শান্তনু বিদ্। 
কর্মশালা শেষে ১০টি বিদ্যালয়ের ছাত্র-ছাত্রীদের হাতে একটি করে দূরবীন তুলে দেওয়া হবে।

সন্ধ্যা ৫টায় : উদ্বোধনী অনুষ্ঠান ও সংবর্ধনা সভা।
উদ্বোধক- প্রফেসর ড. সন্দীপ কুমার চক্রবর্তী- ডিরেক্টর, ইন্ডিয়ান সেন্টার ফর স্পেস ফিজিক্স, কলকাতা। 
এছাড়াও উপস্থিত থাকবেন বিভিন্ন জগতের দিকপাল ব্যক্তিবর্গ।

সন্ধ্যা ৫.৩০টায় : অজানা জ্ঞানের সন্ধানে " স্লাইড শো", বিষয় - মহাবিশ্বের সৃষ্টি রহস্য।
উপস্থাপক- ড. নরেন্দ্র নাথ পাত্র- আই.আই.এস.সি, বেঙ্গালুরু।

সন্ধ্যা ৬টায়: জি বাংলার এ্যাট্রাকসন ড্যান্সট্রুপ সহযোগে নৃত্য ও সঙ্গীতানুষ্ঠান।
পরিবেশনায়- ডায়মন্ড অর্কেষ্ট্রা।
উপস্থিত থাকবেন জি বাংলার জয়ী সিরিয়ালের অভিনেত্রী তোর্ষা।

 ২৯শে ডিসেম্বর ২০১৮ শনিবার: 

সন্ধ্যা ৫টায়: ভালো করে চেয়ে দেখ, দেখতো চিনতে পারো কিনার "স্লাইড শো"।
উপস্থাপক - প্রশান্ত নায়ক - সিনিয়র স্কলার আই.আই.এ, বেঙ্গালুরু।

সন্ধ্যা ৬টায়: পশ্চিমবঙ্গ সরকারের তথ্য ও সাংস্কৃতিক দপ্তরের সহযোগীতায় নাটক " বিদ্যাসাগর"।

সন্ধ্যা ৬-১১টা: দূরবীনের সাহায্যে সরাসরি রাতের আকাশ পর্যবেক্ষণ।
পর্যবেক্ষক: বিশ্বজিৎ বসু - সেন্টার ফর ওবজারভেশনাল অ্যাষ্ট্রোনবি, কলকাতা।

সন্ধ্যা ৭টায় : নৃত্যানুষ্ঠান ও গান।
  উপস্থাপনায়- সুর স্বপ্ন মিউজিক্যাল ডান্স ট্রুপ।

০শে ডিসেম্বর ২০১৮ রবিবার : 

সকাল ১০টায়: রক্তদান শিবির।

দুপুর ৪টায় : ক্যুইজ প্রতিযোগিতা।

সন্ধ্যা ৬টায় : "দিদি নং ১ ", উপস্থাপনায় -ক্যুইজ জোন দাসপুর। 


রাত্রি ৮টায়: নৃত্যানুষ্ঠান ও নৃত্যনাট্য " ভানুসিংহের পদাবলী", উপস্থাপনায়- আঙ্গিক।


 ৩১শে ডিসেম্বর ২০১৮ সোমবার : 

দুপুর ২টায় : জৈব কৃষি সেমিনার ।
উপস্থাপনায় - ড.কাঞ্চন ভৌমিক , ডঃ সুমিত রায় ও সুকেশ মন্ডল।

বিকাল ৪টায়: সমাপ্তি অনুষ্ঠান।

সন্ধ্যা ৫:৩০টায় : সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান, পরিবেশনায়- নবীনমানুয়া ঈশ্বরচন্দ্র হাই স্কুল।

সন্ধ্যা ৬.৩০ টায়: "স্লাইড শো", বিষয় - প্লাস্টিক দূষণ,
উপস্থাপনায়- সুব্রত বুড়াই - প্রধান শিক্ষক, গোমকপতা গুনধর বিদ্যামন্দির।

সন্ধ্যা ৭.৩০টায় : একক সংঙ্গীত - রিমি মাইতি।

রাত্রি ৮.৩০টায় : সাঁওতালী গান ও সাঁওতালী নৃত্য, রায়বেশে নৃত্য
উপস্থাপনায়- কাননডিহি উত্তরণ।


রাত ১২টায় : উৎসবের সর্বশেষ আকর্ষন মোমবাতি প্রজ্জ্বলন ও আতসবাজী প্রদর্শনীর মাধ্যমে "২০১৯ বর্ষবরণ"।




* * * * :: প্রতিযোগিতার দিনলিপি :: * * * *


 ২৮শে ডিসেম্বর ২০১৮ শুক্রবার: 

সকাল ১০টায় : সম্প্রীতি দৌড় (১২ বৎসরের উর্দ্ধে) কেবল মাত্র পুরুষ বিভাগ।
স্থান- পলাশপাই সিনেমা মোড় হইতে নবীনমানুয়া ঈশ্বরচন্দ্র হাই স্কুল পর্যন্ত।
বিকেল ৩টায় : বসে আঁকো প্রতিযোগিতা।
বিষয় :
  •  'ক-বিভাগ' - যে কোনো প্রাকৃতিক দৃশ্য।
  • 'খ-বিভাগ'- শব্দ দৃশনের ভয়াবহতা।


 ২৯শে ডিসেম্বর ২০১৮ শনিবার: 


সকাল ৯টায় : ছান্দিক আবৃত্তি প্রতিযোগিতা, (সময় ৫মিনিট)।

  • ক-বিভাগ: বিষয় যে কোনো শিশু উপযোগী কবিতা।
  • খ- বিভাগ : পছন্দসই।

দুপুর ৩টায়: 'পায়ের তালে নৃত্য প্রতিযোগিতা।

  • ক-বিভাগ: যে কোন রুচিশীল নৃত্য।
  • খ-বিভাগ: যে কোন রবীন্দ্র নৃত্য।

০শে ডিসেম্বর ২০১৮ রবিবার : 

সকাল ১০টায় : 'সুরের খেয়ায় সঙ্গীত প্রতিযোগিতা'।
  • ক-বিভাগ: যে কোন রবীন্দ্র সঙ্গীত।
  • খ-বিভাগ: যে কোন নজরুল গীতি।
 ৩১শে ডিসেম্বর ২০১৮ সোমবার : 

দুপুর ২টায় : এখন কুইজ



নাম জমা দিন এই হয়াটসঅ্যাপ নম্বরে - 8670156244



 নিয়মাবলী : 


  • 'ক'বিভাগ : ১০ বৎসর বয়স পর্যন্ত।
  • 'খ' বিভাগ: ১৬ বৎসর বয়স পর্যন্ত।
  • সম্প্রীতি দৌড়ে প্রতিযোগীদের। বয়স ১২বৎসরের উর্দ্ধে হতে হবে।
  • সমস্ত প্রতিযোগীকে নির্দিষ্ট সময়ের ৩০ মিঃ পূর্বে উপস্থিত থাকতে হবে।
  • ক্যুইজ বিভাগে দুজন করে দল হতে হবে।
  • বয়সের প্রমাণ পত্র সঙ্গে আনতে হবে।
  • বিচারকের সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত হবে।


 খেয়াল রাখবেন :

  • বয়সের প্রমাণ অবশ্যই জমা দিতে হবে‌।
  • আবৃত্তি প্রতিযোগিতার ক্ষেত্রে কবিতার প্রতিলিপি অবশ্যই জমা দিতে হবে।
  • সঙ্গীত প্রতিযোগীকে তাহার বাদক সঙ্গে আনতে হবে।
  • অঙ্কন প্রতিযোগিতায় কেবলমাত্র কাগজ সরবরাহ করা হইবে
  • সম্প্রীতি দৌড়ের ক্ষেত্রে প্রত্যেক প্রতিযোগীকে পলাশপাই সিনেমা মোড় পৌঁছে যেতে হবে।
  • নৃত্য প্রতিযোগিতায় প্রতিযোগীকে তার গানের ক্যাসেট বা মেমরি কার্ড আনতে হবে।



নাম জমা দিন এই হয়াটসঅ্যাপ নম্বরে , স্বপন ভৌমিক- 8670156244


Monday, December 17, 2018

,

উত্তরণ স্বর্ণকাপ ২০১৯


কেবল গ্রাসাচ্ছাদনেই মানুষ বাঁচতে পারে না। তার সঙ্গে সে চায় আনন্দ।
আনন্দেই সকলের মুক্তি। অন্নবস্ত্র সংস্থানের জন্য জীবন আমারা যে কঠোর সংগ্রাম করি তা কেবলমাত্র আমাদের জৈবিক প্রকাশ। খেলা হল মানুষের সেই মানব পরিচয়ের সূষ্ঠ প্রকাশের আরেকটি অংশ।
তাই এই শীতের সমাগমে প্রকৃতির সাথে মনকে রাঙিয়ে উত্তরণ পৌষ পার্ব্বণ ও খলাবিশ্রাম উপলক্ষে আট দোলীয়  নক্ আউট প্লাস্টিক ক্রিকেট টুর্নামেন্ট উত্তরণ স্বর্ণকাপ ২০১৯ , দিবা ও রাত্রিতে আয়োজন করিয়াছে।
Cricket

 শর্তাবলী : 

  • এন্ট্রিফি ২০০০ টাকা।
  • গ্যারান্টি মানি ১০০০ টাকা, বাধ্যতামূলক।
  • খেলা শুরু হইবে ১২-১৩ই জানুয়ারী দুপুর ২টা ৩০মিঃ হইতে।
  • ৯জন প্লেয়ার অংশগ্রহণ করিতে পারিবে।
  • ০৮-১০ ওভারের খেলা হইবে, প্রয়োজনে অভার কমও হইতে পারে।
  • নির্দিষ্ট সময়ের ২০মিনিট আগে মাঠে প্লেয়ার লিস্ট জমা দিতে হইবে।
  • ৩৫ গ্রাম প্লাস্টিক সাদা বল ১টি এবং এন্ট্রিফি জমা দিতে হইবে। 

 পুরস্কার : 

  • ১. বিজয়ী ট্রফি এবং ৩ গ্রাম সোনা অথবা ১১০০০ টাকা দেওয়া হইবে।
  • ২. বিজীত ট্রফি এবং ২ গ্রাম সোনা অথবা ৭০০০ টাকা দেওয়া হইবে।
  • ৩. প্রতি ম্যাচে ম্যান অফ দ্যা ম্যাচ রিষ্ট ওয়াচ ও ফাইনালে মোবাইল দেওয়া হইবে।
  • ৪. ম্যান অফ দ্যা সিরিজ মিস্কচার মেসিন দেওয়া হইবে।
  • ৫. বেষ্ট ফিল্ডারকে পুরস্কার দেওয়া হইবে।
  • ৬. বেষ্ট বোলারকে পুরষ্কার দেওয়া হইবে।
  • ৭. সর্বাধিক রান সংগ্রাহককে পুরস্কৃত করা হইবে।
  • ৮. সর্বাধিক চার সংগ্রাহককে পুরস্কৃত করা হইবে।
  • ৯. সর্বাধিক ছয় সংগ্রাহককে পুরস্কৃত করা হইবে।
  • ১০. সর্বাধিক উইকেট সংগ্রাহককে পুরস্কৃত করা হইবে।
  • ১১. প্রতি ম্যাচে ট্রস উইনারকে পুরস্কৃত করা হইবে।
  • ১২. কোনো প্লেয়ার হাফ-সেঞ্চুরি করতে পারলে বিশেষ পুরস্কৃত করা হইবে।
  • ১৩. কোনো প্লেয়ার সেঞ্চুরি করতে পারলে বিশেষ পুরস্কৃত করা হইবে।
  • ১৪. কোনো প্লেয়ার ছয় বলে ছটা ছয় মারতে পারলে বিশেষ পুরস্কৃত করা হইবে।
  • ১৫. কোনো প্লেয়ার ছয় বলে ছটা চার মারতে পারলে বিশেষ পুরস্কৃত করা হইবে।
  • ১৬. কোনো প্লেয়ার একটি ইনিংসে ছটি উইকেট নিতে পারলে বিশেষ পুরস্কৃত করা হইবে।
  • ১৭. কোনো প্লেয়ার একটি ইনিংসে ছটি ক্যাচ নিতে পারলে বিশেষ পুরস্কৃত করা হইবে।
  • ১৮. কোনো প্লেয়ার একটি ইনিংসে হ্যাট্রিক ছয় মারতে পারলে বিশেষ পুরস্কৃত করা হইবে।
  • ১৯. কোনো প্লেয়ার একটি ইনিংসে হ্যাট্রিক চার মারতে পারলে বিশেষ পুরস্কৃত করা হইবে।
  • ২০. কোনো প্লেয়ার ডাইরেক্ট হিটে রান আউট করতে পারলে বিশেষ পুরস্কৃত করা হইবে।
  • ২১. ফাইনালে যে প্লেয়ার যত রান সংগ্রহ করতে পারবে তাকে তত টাকা দিয়ে পুরস্কৃত করা হইবে।
  • ২২. কোনো দর্শক মাঠের বাইরে ক্যাচ ধরতে পারলে ৩০ টাকা দিয়ে পুরস্কৃত করা হইবে।
  • ২৩. কোনো মহিলা দর্শক মাঠের বাইরে ক্যাচ ধরতে পারলে ১৫০ টাকা দিয়ে পুরস্কৃত করা হইবে।

সমস্ত শর্তাবলী এবং খেলা চলাকালীন যে কোনো পরিস্থিতিতে আম্পায়ারের সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত বলে মানিতে বাধ্য থাকিতে হইবে। এই শর্ত মেনেই ক্রিকেট টুর্নামেন্টে অংশ গ্রহণ করতে হইবে।
 যোগাযোগ: ৯১৩৪৯১৪৩৭৬ 

Monday, November 19, 2018

,

ব্যাঙ্ক সংক্রান্ত সতর্কতা


বর্তমানে গ্রামের প্রায় সকলের কাছেই ব্যাঙ্কের অ্যাকাউন্ট এবং এ টি এম কার্ড রয়েছে। গ্রামের মানুষ দৈনন্দিন জীবনে ব্যাঙ্ক সংক্রান্ত এমন কিছু করে থাকে যেগুলো করা একদমই উচিত নয় এবং এমন কিছু করা উচিত যেগুলো করে না। এর ফলাফল হিসাবে তাদের আর্থিক ক্ষতি হয়। আসুন জেনে নেই কিছু তথ্য, এই তথ্য গুলো ভারতীয় স্টেট ব্যাঙ্কের সতর্কতা সচেতনতা সপ্তাহ থেকে নাও হয়েছে।

অব্যশই এই তথ্য গুলো বন্ধুদের সঙ্গে শেয়ার করে বন্ধুদের সতর্ক করুণ। এবং আপনার পরিবারের সকল সদস্যের বোঝান।


Banking




  কি করবেন :  

  • সবসময় আপনার পাশবই ও চেক সুরক্ষিত রাখুন।
  • আপনার অ্যাকাউন্টের লেনদেন জানতে এস এম এস অ্যালার্ট সুবিধা নিন।
  • তাৎক্ষণিক ভিত্তিতে আপনার অ্যাকাউন্টের তথ্যাদি পেতে ইন্টারনেট ব্যাঙ্কিং (আই এন বি) ও মোবাইল ব্যাঙ্কিং সুবিধা নিন।
  • নিয়মিত পাশবুক আপডেশন/ এ টি এম মিনি স্টেটমেন্ট / ইন্টারনেট ব্যাঙ্কিং / মোবাইল ব্যাঙ্কিং মারফৎ আপনার অ্যাকাউন্টে সর্বদা লক্ষ্য রাখুন।
  • নির্দিষ্ট মেয়াদ অন্তর এ টি এম পিন ও আই এন বি পাসওয়ার্ড বদলে ফেলুন। সেটি লিখে রাখা / কোথাও লাগিয়ে রাখা / স্মার্টফোনে সংরক্ষণ করার বদলে মনে রাখুন।
  • আপনার এ টি এম/ ডেবিট কার্ড পাওয়া মাত্র তার সাক্ষর প্যানেলে সই করুন।
  • চেক্ / এ টি এম / আই এন বি মরফৎ অর্থপ্রদান করুন ও নগদে লেনদেন এড়িয়ে যান।
  • অচেনা ব্যাক্তির কাছ থেকে বেশি অঙ্কের টাকা নেবার আগে সেটির সাধারণ নিরাপত্তা বৈশিষ্ট্য খুঁটিয়ে দেখুন।
  • সন্দেহ জনক লেনদেন দেখলে তৎক্ষণাৎ তা শাখা প্রবন্ধকের কাছে জানান।
  • কোন জরূরি প্রয়োজনে ব্যাঙ্কের (স্টেট ব্যাঙ্ক) ২৪ ঘন্টার হেল্পলাইন নম্বর ১৮০০১১২২১১/ ০৮০-২৬৫৯৯৯৯০ তে যোগাযোগ করুন।



  কি করবেন না :  

  • কোনও ব্যক্তিকে আগাম সাক্ষর করা খালি চেক্ ইস্যু করবেন না
  • অজানা ব্যাক্তি / অজানা সেলসম্যানকে চেক্ ইস্যু করবেন না।
  • চেক লেখার সময় অচেনা ব্যাক্তির পেন ব্যাবহার করবেন না।
  • যে কোনও ব্যক্তির কাছে এ টি এম পিন / আই এন বি পাসওয়ার্ড / ও.টি.পি প্রকাশ করবেন না। এমনকি ফোনে নিজেকে ব্যাঙ্ক আফিসার বা অন্য কিছু বলে পরিচয় দিচ্ছেন, তার কাছেও না। ব্যাঙ্ক এগুলি জানতে চাই না।
  • পুরস্কার জিতে নেওয়া বা লটারি পাওয়া বিষয়ে অজানা নম্বর থেকে এস এম এস পেলে সারা দেবেন না।
  • প্রকাশ্য স্থানে পাশবই/ চেকবই / এ টি এম কার্ড ফেলে রাখবেন না। এমনকি বাড়িতেও না।
  • পাশবই/ ফিক্সড্ ডিপোজিট রসিদ ইত্যাদিতে হাতে লেখা এন্ট্রি গ্রহণ করবেন না।
  • এ টি এম মেশিনের বাইরে কোনও যন্ত্র বা অতিরিক্ত কিছু ঝোলানো আছে কিনা, দেখে নিতে ভুলবেন না। এ টি এম মেশিন ঘেঁসে দাড়ান এবং পিন দেওয়ার সময় আপনার শরীর এবং হাত দিয়ে কিপ্যাড আড়াল করুন।
  • এ টি এম -এ আপনার লেনদেন স্লিপ ফেলে রাখবেন না, ফেলে দেওয়ার আগে কাগজটি ছিঁড়ে ফেলুন।
  • আপনি এ টি এম ব্যবহার করার সময় এ টি এম -এর নির্দিষ্ট জায়গায় কোনও ব্যক্তিকে আসতে দেবেন না।

এ টি এম কার্ড এর সম্পর্কে বিভিন্ন তথ্য জানতে এই লিঙ্কে - ক্লিক করুন


Tuesday, November 13, 2018

,

বিনাব্যয়ে চক্ষুছানি পরীক্ষা শিবির

বিগত বছরের মতো এই বছর সীতাপুর নবীনমানুয়া মিলন সংঘ আয়োজন করেছে বিনাব্যয়ে চক্ষুছানি পরীক্ষা শিবির। তাই সীতাপুর, নবীনমানুয়া সহ পার্শ্ববর্তী সকল গ্রামবাসীদের জানাই সাদর আমন্ত্রণ। এই শিবির সংক্রান্ত বিস্তারিত তথ্য নিচে দেওয়া হল।

¤বিনাব্যয়ে চক্ষুছানি পরীক্ষা শিবির ¤
পরিচালনায় :- সীতাপুর নবীনমানুয়া মিলন সংঘ। 
তারিখ:- ১লা অগ্রহায়ন ১৪২৫ (ইং ১৮/১১/২০৮)রবিবার , সকাল ৯টা থেকে ১১টা।
স্থান :- সীতাপুর মনসাতলা। 
সহযোগিতায় : চৈতন্যপুর নেত্র নিরাময় নিকেতন। 

শিবিরের নিয়মাবলী নেচে দেওয়া হল-

Eye Care






¤ শিবিরের নিয়মাবলী:
  • শিবিরে ৫০ বছরের বেশি ও ১৫ বছরের নীচে রোগীদের দেখা হবে।
  • শিবিরে অপারেশন যোগ্য বিবেচিত হলে বিনাব্যায়ে চৈতন্যপুরে নিয়ে গিয়ে অপারেশনের ব্যবস্থা আছে। 
  • অপারেশনের ১ মাস পরে চেকআপ-এর ব্যবস্থা আছে।
  • চেকআপ-এর ১৫ দিন পর বিনা খরচে চশমার ব্যবস্থা আছে।
  • শিবিরে ১২ টার মধ্যে উপস্থিত হয়ে রেজিষ্ট্রেশন কাড নিতে হবে।
  • অন্যান্য রোগীদের জন্য শিবিরে নাহ্যমুল্যে ঔষধ ও চশমা পাওয়া যাবে। 
  • যোগাযোগ :- 9732904636 , অনান্য বিভিন্ন তথ্যের জন্য সীতাপুর নবীনমানুয়া মিলন সংঘে যোগাযোগ করুন।

Tuesday, November 6, 2018

,

শ্যামা পূজোর অনুষ্ঠান সূচী

আলোর উৎসব দীপাবলি। এই দীপাবলিতে সীতাপুর গ্রামবাসী মেতে উঠেন শ্যামা মায়ের পূজোয়।
সীতাপুরের  পূজো গুলোর মধ্যে অন্যতম জনপ্রিয় পূজো হল মাতৃ সংঘের শ্যামা পূজো। সীতাপুর কালীতলায় এই পূজো হয়ে থাকে। পূজোর দিন গুলো নানান অনুষ্ঠান, ছোটো ছোটো ভাই বোনদের ক্রীড়া প্রতিযোগিতা ইত্যাদির মাধ্যমে আনন্দে ভরে তলে মাতৃ সংঘের সদস্য বৃন্দরা।

 সীতাপুর-নবীনমানুয়া সার্ব্বজনীন শ্রী শ্রী শ্যামা পূজো
পরিচালনায় - মাতৃ সংঘ।
স্থানঃ সীতাপুর কালীতলা,পশ্চিম মেদিনীপুর।


Kali Pujo






:: পূজার সময় নির্ঘণ্ট ও অনুষ্ঠান সূচী ::

১৯শে কার্ত্তিক ১৪২৫ ( ইং-০৬/১১/১৮) মঙ্গলবার:-
রাত্রিতে-ঢাক,বাদ্যযন্ত্র এবং আলোকসজ্জা সহকারে মায়ের মঙ্গলঘট স্থাপন ও পূজারম্ভ।


২০শে কার্ত্তিক ১৪২৫ ( ইং-০৭/১১/১৮)  বুধবার:-
দুপুরে-মায়ের নিত্যপূজা ও নির্মাল্য।
বিকেলে-  ক্রীড়া প্রোতিযোগিতা।

২১শে কার্ত্তিক ১৪২৫ ( ইং-০৮/১১/১৮)  বৃহস্পতিবার:-
দুপুরে-মায়ের নিত্যপূজা ও নির্মাল্য।
সন্ধ্যায়-সন্ধ্যারতি।
রাত্রি ৯টায় - কলিকাতার সুবিখ্যাত বিশ্বরূপ অপেরার কর্তৃক সামাজিক যাত্রাপালা -" সুখের সংসারে শয়তানের বাসা"।

২২শে কার্ত্তিক ১৪২৫ ( ইং-০৯/১১/১৮)  শুক্রবার:-
দুপুরে-মায়ের নিত্যপূজা ও নির্মাল্য।
সন্ধ্যায়-সন্ধ্যারতি।
রাত্রি ৮টায় - মহিলা শিল্পীদ্বারা গীতিনাট্যানুষ্ঠান "তাসের দেশ" ও "নৃত্যানুষ্ঠান"।

২৩শে কার্ত্তিক ১৪২৫ ( ইং-১০/১১/১৮)  শনিবার:-
দুপুরে-মায়ের নিত্যপূজা খিঁচুড়ি প্রসাদ-বসে খাওয়া(সবার নিমন্ত্রণ)।
রাত্রি ৯টায় - স্টার জলসা শিল্পী কর্ত্তৃক বাপন ড্যান্সট্রুপ ও জি বাংলা সীমারেখা সিরিয়াল খ্যাত জনপ্রিয় অভিনেত্রী- "পলা"

২৪শে কার্ত্তিক ১৪২৫ ( ইং-১১/১১/১৮)  রবিবার:-
দুপুরে-মায়ের নিত্যপূজা ও সন্ধ্যায়-সন্ধ্যারতি।
রাত্রি ৮ টায়- প্রসাদ বিতরণ ও বাদ্য-বাজনা, বাজি এবং আলোক সজ্জা সহকারে প্রতিমা নিরঞ্জন।

******সকলকে জাানাই শুভ দীপাবলি শুভেচ্ছা******


Monday, October 29, 2018

,

এ টি এম কার্ডের অথবা ডেবিট কার্ডের এই তথ্য গুলো কখনো শেয়ার করবেন না- বিস্তারিত জানুন

এ টি এম কার্ড অথবা ডেবিট কার্ড এখন প্রায় সকলের কাছেই আছে। বর্তমানে ডেবিট কার্ডের ব্যবহার সবাই বেশি করেন। এমনকি ব্যাঙ্ক এখন ডেবিট কার্ডই ইস্যু করে। এ টি এম কার্ড হল একটি প্লাস্টিকের তৈরি পেমেন্ট কার্ড। যার সঙ্গে আপনার ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টের লিঙ্ক রয়েছে এবং এই কার্ডটি শুধুমাত্র এ টি এম মেশিনে টাকা তোলার জন্য ব্যবহার করতে পারেন।
ডেবিট কার্ড হল একটি প্লাস্টিকের তৈরি পেমেন্ট কার্ড। যার সঙ্গে আপনার ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টের লিঙ্ক রয়েছে। এই কার্ডটি এ টি এম মেশিন থেকে টাকা জমা,তোলা এবং অনলাইন লেনদেনের জন্য ব্যবহার করতে পারেন। বর্তমানে ব্যাঙ্ক সকলকে ডেবিট কার্ড দিয়ে থাকেন। ডেবিট কার্ড তিন ধরনের হয় ১) Visa ২) MasterCard ৩) RuPay । 

১) Visa ও ২) MasterCard
Visa, MasterCard  দুটি ভারতের বাইরের কোম্পানির এবং এই কার্ড দুটি ভারতের বাইরে লেনদেনের জন্য ব্যবহার করা যাবে। এই কার্ড দুটির ক্ষেত্রে ইস্যু এবং লেনদেনের মূল্য অনেক বেশি।

৩) RuPay
Rupay কার্ডটি ভারতের কোম্পানির হওয়ার জন্য ইস্যু এবং লেনদেনের মূল্য অনেক কম দিতে হয়। এই কার্ডটি ভারতের বাইরের ব্যবহার করা যাবে না। বিশেষ Rupay কার্ড পাওয়া যায়, যেগুলো ভারতের বাইরে ব্যবহার করতে পারেন।

Online Transaction

ডেবিট কার্ডের মধ্যে থাকা বিভিন্ন তথ্য:

i) ডেবিট কার্ডের সামনের দিকের তথ্য গুলি হল-


উপরের ছবিতে নম্বর অনুসারে তথ্য গুলো দেওয়া হল-
১) ব্যাঙ্কের লোগো(Bank Logo)
২) ই এম ভি চিপ (EMV chip), এই চিপটি থাকতেও পারে আবার নাও পারে। এটি ব্যাঙ্কের উপর নির্ভর করে।
৩) হলোগ্রাম (Hologram),  অনেক কার্ডের ক্ষেত্রে এটি পেছনে থাকে।
৪) কার্ড নম্বর (Card Number),১৬  সংখ্যার হয়, শেষের চারটি সংখ্যা একক হয়।
৫) কার্ড কোম্পানির লোগো ( Card brand logo)।
৬) কার্ডের বৈধতা (Expiration date)।
৭) কার্ডধারীর নাম (Cardholder's name)।

ii) ডেবিট কার্ডের পেছনের দিকের তথ্য গুলি হল-

Debit Card

উপরের ছবিতে দেওয়া নম্বর অনুসারে তথ্য গুলো দেওয়া হল-
১) চুম্বকের পটি ( Magnetic stripe)
২) স্বাক্ষর (Signature)।
৩) সি ভি সি নম্বর ( CVC Number  - Card Verification Code ) , এটি কার্ডের সিকিউরিটি কোড হিসেবে ব্যবহার করা হয়।
ডেবিট কার্ডের সিকিউরিটি কোড হিসেবে আরও চারটি গোপন নম্বর দেওয়া হয়। এই কোড নম্বর  এ টি এম থেকে টাকা লেনদেনের সময় ব্যবহার করা হয়।




কিছু সতর্কতা

১। এ টি এম থেকে টাকা লেনদেনের জন্য গোপন চারটি নম্বর লাগে এবং এই গোপন নম্বর কখনো কোনো ব্যক্তিকে বলবেন না।

২। অনলাইন লেনদেনের ক্ষেত্রে   Card no , CVC no,  Expiration date, Cardholder's name, OTP or PIN code প্রয়োজন হয়। OTP ( One Time Password ) হল এক মুহুর্তের জন্য গোপন নম্বর। এটি অনলাইন লেনদেনের সময় আপনার ব্যাঙ্কের সঙ্গে যুক্ত রাখা মোবাইল নাম্বারে আসে। এই কোডটির বৈধতা কিছু সময়ের জন্যই থাকে। এই কোডটি কখনো কোনো অজানা ব্যাক্তিকে বলবেন না।

৩। অনেক অনলাইন লেনদেনের ক্ষেত্রে আপনার গোপন চারটি নম্বরের সাহায্যে হয়ে যায় কিন্তু আপনার মোবাইল নাম্বারে কোনো কোড আসবে না। তাই গোপন নম্বর শেয়ার করবেন না।

৪। বিভিন্ন ব্যক্তি ব্যাঙ্কের নাম অথবা বিভিন্ন কোম্পানির নামে ফোন করে আপনার কাছ থেকে কার্ডের বিভিন্ন তথ্য নেবে এবং এরপর আপনার গোপন নম্বর অথবা আপনার মোবাইল ফোনে আসা OTP নম্বর জিজ্ঞাসা করে আপনার ব্যাঙ্কের টাকা চুরি করে নিতে পারে। গ্রামের অনেকেই এই ব্যাপারে কিছুই জানেন না। তাই গ্রামে এমন চুরির ঘটনা বেশি ঘটে। তাই  আপনার কার্ডের তথ্য অজানা ব্যাক্তিকে বলবেন না, এমনকি ব্যাঙ্ক এতো কিছু তথ্য আপনার কাছে জানতে চাই না। 
নিজে সতর্ক থাকুন এবং সকলকে সতর্ক করুণ।

Thursday, October 11, 2018

,

প্রায় দুই সপ্তাহ আগে থেকেই মনসামাতার মন্দিরে প্রস্তুত করা হয় প্রতিমা


এই বছর সীতাপুর ও নবীনমানুয়া গ্রামে মনসা পূজো শুরু হবে ৩০শে আশ্বিন ১৪২৫ ( ইং- ১৭ই অক্টোবর ২০১৮ ) বুধবার থেকে। কিন্তু প্রতিমা সম্পূর্ণ প্রস্তুত হয়ে যায় ৮ই অক্টোবর। গত কয়েক বছরের কথা আলোচনা করলে প্রতিমা নির্মাণের কাজ শেষ করা হত পূজোর দিন সকালে এবং মনসা পূজোর ঘট ডুবনো হয় রাত্রিতে।

Manasa Idol at Sitapur


এই বছর প্রতিমা নির্মাণের কাজ তারাতারি শেষ করা হয়েছে কারণ দূর্গাপূজো মনসা পূজোর দুই দিন আগে থেকেই শুরু হবে। দূর্গাপূজো শুরু হবে ২৮শে আশ্বিন ১৪২৫ ( ইং- ১৫ই অক্টোবর ২০১৮ ) সোমবার থেকে। বাঙালির শ্রেষ্ঠ পূজা দুর্গা পূজা, তাই চারাদিকে এই পূজো হয়ে থাকে। এই বছর প্রতিমা নির্মাণকারী শিল্পীদের কাছে একটা প্রতিযোগিতা সৃষ্টি করেছে। তাই শিল্পীরা আগে থেকেই সম্পূর্ণ করেছে মনসা প্রতিমা।

Manasa Idol at Nabin Manua


তবে মন্দিরের মধ্যে প্রতিমা কাপড় দিয়ে ঢেকে রাখা হয়েছে। প্রতিমার মূর্তি উন্মোচিত হওয়ার পর ভক্তরা প্রতিমা দেখতে পাবেন। সীতাপুর মনসাতলায় নির্মাণের কাজ শেষ হলেও নবীনমানুয়া মনসাতলায় এখনো নির্মাণের কাজ চলছে। তবে দুর্গা পূজোর পূর্বেই সম্পূর্ণরূপে মনসামাতা মন্দিরে প্রবেশ করবেন এবং পূজোর দিন থেকেই ভক্তরা প্রতিমা দেখতে পাবেন।

Saturday, October 6, 2018

,
চারিদিকে পূজো পূজো আমেজ। মাঠের ধারে কাশ ফুলের দোলা, শরতের মেঘের খেলা জানিয়ে দিচ্ছে আসছে পূজো। আর সীতাপুরে এই বছরের পূজো মানে দূর্গাপূজা ও মনসা পূজো। অর্থাৎ এই বছর দুর্গাপূজা ও মনসাপূজা একই সঙ্গে হতে চলেছে। মহাষ্টমীর সন্ধ্যায় শুরু হবে মনসা পূজা। আর এই পূজো মানে অঞ্জলী, ঘুরাঘুরি, খাওয়া দাওয়া আর অনুষ্ঠান। বর্তমানে গ্রামের পূজোতে নানান অনুষ্ঠান হয়ে থাকে।  অনুষ্ঠানে ফ্লিম আর্টিস্ট, সিরিয়ালের আর্টিস্ট উপস্থিত না থাকলে দর্শকদের ভীড় লক্ষ্য করা যায় না।
Serial


দর্শকদের কথা মনে রেখে সীতাপুর মিলন সংঘের পরিচালনায় মনসা পূজো উপলক্ষে সীতাপুর মনসাতলায় ২রা কার্ত্তিক ১৪২৫ (ইং- ২০শে অক্টোবর ২০১৮ ) শনিবার এক বিচিত্রানুষ্ঠানে উপস্থিত থাকবে হাসির রাজা উত্তম দাস এবং স্টার জলসার খোকাবাবু সিরিয়ালের মিস তরী। একই তারিখে নেতাজী তরুণ সংঘ গ্রামবাসীবৃন্দের পরিচালনায় দুর্গাপূজা উপলক্ষে সীতারাম চকের ময়দানে এক বিচিত্রানুষ্ঠানে উপস্থিত থাকবে জি বাংলা সিরিয়ালের সেরা নায়িকা জয়ী এবং স্টার জলসা খ্যাত ভজ গোবিন্দ। সীতাপুর মনসাতালায় অনুষ্ঠান শুরু হবে রাত্রি ১০ ঘটিকায় কিন্তু সীতারাম চকে অনুষ্ঠান শুরু হবে সন্ধ্যা ৮টায়।

সীতাপুর মনসাতলা ও সীতারাম চকের মধ্যে ২.৫ কিমি দূরত্ব হলেও  একই তারিখে অনুষ্ঠান হওয়ার জন্য দর্শকদের ভীড়ের তারতম্য লক্ষ্য করা যাবে। উভয় স্থানেই দর্শকদের ভীড় লক্ষ্য করা যাতে পারে কারণ ঐ তারিখে অনেক স্থানেই দুর্গা পূজা শেষ হয়ে যাবে। দশমীর পরের দিন এই অনুষ্ঠানের জন্য দুই স্থানে দর্শকদের ভীড় হবে বলে মনে করছেন অনেকেই।

Sunday, September 30, 2018

,

স্বাস্থ্যই সম্পদ 

লিপিকা দত্ত (বর্মা)



'স্বাস্থ‍্যই সম্পদ' - এই প্রবাদ বাক‍্যটি আমরা সবাই শুনেছি। কিন্তু এই সম্পদ রক্ষার্থে আমরা ততটা আগ্রহী নই। প্রাত‍্যহিক যৌগিক ক্রিয়াদির মাধ্যমে আমরা সহজেই এই সম্পদ রক্ষা করতে পারি। সাতটি প্রাণায়াম, সাতটি সুখায়াম এবং সাতটি আসনের মাধ্যমে আমরা সুস্থ নীরোগ দীর্ঘ জীবন লাভ করতে পারি।

Health Tips



প্রতিদিন ভোরে উঠে মুখভর্তি জল নিয়ে চোখে ১৫-২০ বার পরিস্কার ঠান্ডা জলের ঝাপটা দিতে হবে। তারপর খালিপেটে লবন-লেবু দিয়ে কয়েক গ্লাস হালকা গরম জল খেতে হবে। এরপর প্রাতঃকৃত‍্যাদি শেষ করে কোনূ খোলা জায়গায় চাদর বিছিয়ে নিম্নলিখিত প্রাণায়াম, সুখায়ম এবং আসন একাদিক্রমে সম্পন্ন করতে হবে।
প্রথমে পদ্মাসনে বা যেভাবে পা ভাঁজ করে স্বাভাবিকভাবে বসি (বাবু হয়ে বসা ) সেভাবে বসে হাত দুটো দুই হাঁটুর উপর রেখে (তালুর উল্টো দিকটা হাঁটুতে ঠেকবে) বুড়ো আঙুল দিয়ে তর্জনী ধরে বাকি আঙুলগুলো সোজা রেখে প্রাণায়াম শুরু করতে হবে।

প্রথম- ভস্ত্রিকা প্রাণায়াম : উপরোক্ত আসনে বসে শিরদাঁড়া সোজা রেখে, চোখ বন্ধ করে, মুখ বন্ধ করে, শুধু নাক দিয়ে ধীরে ধীরে জোরে শ্বাস নিতে হবে আবার নাক দিয়েই ছাড়তে হবে। যতটা সময় ধরে শ্বাস গ্রহণ করা হবে তত সময় ধরেই শ্বাস ছাড়তে হবে। যত দীর্ঘ শ্বাস গ্রহণ করা হবে ততই ভালো হবে। আর খেয়াল রাখতে হবে শ্বাস নেওয়ার সময় যেন ছাতি কিছুটা স্ফীত হয়। এটা ১০মিঃ করতে হবে।

দ্বিতীয়- কপালভাতি প্রাণায়াম : একইভাবে বসে প্রথমে নাক দিয়ে শ্বাস নিয়ে, নাক দিয়ে, নাক দিয়েই অনবরত ফোঁ, ফোঁ করে শ্বাস ছাড়তে হবে। মুখ বন্ধ থাকবে। শ্বাস নিতে হবে না। কেবলমাত্র শ্বাস ছাড়ার দিকেই নজর রাখতে হবে। শ্বাস এমনিই নেওয়া হয়ে যাবে। এটা করতে করতে হবে সেকেন্ডে একবার করে অন্ততঃ ১০মিনিট। হার্টের রুগীরা মিনিটে চল্লিশবার। প্রথম প্রথম একটানা করা যাবে না। অল্প সময় ধরে করতে হবে। আর মাঝে কয়েক সেকেন্ড করে স্বাভাবিক শ্বাস প্রশ্বাস নিতে হবে। তারপর আবার কপালভাতি করে যেতে হবে। এই প্রাণায়াম করার সময় কাঁধ ঝাঁকানো চলবে না, ঘাঢ় সোজা থাকবে। কাঁধে, হাতে কোনো চাপ না পড়ে। স্বাভাবিকভাবে করতে হবে। শারীরিক অসুবিধের সময় এই প্রাণায়াম করা যাবে না।

তৃতীয়- বাহ‍্য-প্রাণায়ম :  উপরোক্ত আসনে বসে নাক দিয়ে পূর্ণ শ্বাস নিয়ে তারপর সম্পূর্ণ শ্বাস দেহের বাইরে ছেড়ে 'ত্রিবন্ধ' করতে হবে। অর্থাৎ শ্বাস ছাড়ার সঙ্গে সঙ্গে মলদ্বার উপরের দিকে খিঁচতে হবে,  পেট ভিতরে টানতে হবে, থুতনি বুকে ঠেকাতে হবে। এই তিনটি কাজ একসঙ্গে করে দমবন্ধ অবস্থায় যতক্ষণ সম্ভব থাকতে হবে। শ্বাস নিতে নিতে আগের অবস্থায় আসতে হবে। এটা অন্ততঃ পাঁচবার করতে হবে।
এই প্রাণায়াম চৌদ্দ বছরের কম বয়সীরা করবে না। আর শরীর অসুস্থ থাকলেও করা যাবে না।

চতুর্থ - অনুলোম বিলোম :  আগের মতো আসনে বসে বাঁ হাতে হাঁটুর উপর রেখে ডান হাতের বুড়ো আঙুল দিয়ে ডান নাক চেপে বাঁ নাক দিয়ে শ্বাস নিতে হবে। তারপর ডান হাতের মধ্যমা- অনামিকা দিয়ে বাঁ নাক চেপে ডান নাক দিয়ে শ্বাস ছাড়তে হবে। শ্বাস নেওয়া হলে ডান নাক চেপে বাঁ নাক দিয়ে ছাড়তে হবে। সঙ্গে সঙ্গে বাঁ নাক দিয়ে শ্বাস গ্রহণ করতে হবে। ডান হাতের কনুই কাঁধ বরাবর থাকবে। নাকের কাছে হাতের তালু যেন আড়াল না করে। এভাবে শ্বাস নেওয়া- ছাড়া দীর্ঘায়িত করে একটানা ১০ মিনিট করতে হবে। শ্বাস নেওয়া ও ছাড়ার সময় কোনো শক্তি প্রয়োগ চলবে না। স্বাভাবিকভাবে করতে হবে।

পঞ্চম- ভ্রামরি প্রাণায়াম : পূর্বের মতো আসনে বসে, চোখ বন্ধ করে, শিরদাঁড়া সোজা রেখে দুই হাতের বুড়ো আঙুল দুই কানের ভিতর চেপে রাখতে হবে। দুই হাতের তর্জনী কপাল স্পর্শ করবে আর বাকি তিনটে আঙ্গুল চোখের উপর আলতো করে স্পর্শ করে থাকবে। এই অবস্থায় মুখ বন্ধ করে নাক দিয়ে শ্বাস নিয়ে মুখ বন্ধ রেখেই 'ওঁ' উচ্চারণ করতে হবে। যতটা সম্ভব দীর্ঘায়িত শ্বাস নিতে হবে। দাঁতের পাটি পরস্পর চেপে না যায় সেদিকে লক্ষ্য রাখতে হবে। অন্ততঃ পাঁচবার এই প্রক্রিয়া করতে হবে।

ষষ্ঠ- উদগীথ প্রাণায়াম : একইভাবে সোজা হয়ে বসে হাঁটুর উপর দুই হাত রেখে চোখ ও মুখ বন্ধ করে নাক দিয়ে দীর্ঘশ্বাস নিয়ে মুখ দিয়ে 'ওঁম' উচ্চারণ করতে করতে শ্বাস ছাড়তে হবে। ধীরগতিতে শ্বাস গ্রহণ ও শ্বাস ত্যাগ করতে হবে। কমপক্ষে পাঁচবার করতে হবে।

সপ্তম - উজ্জয়ী : একই আসনে বসে , মুখ বন্ধ রেখে, গলাটা ভেতরে চেপে ( অর্থাৎ শ্বাসটা গলার মধ‍্য দিয়ে যাবে না) শুধু নাক দিয়ে শ্বাস নিয়ে ভেতরে খানিকক্ষণ রেখে ডান নাক চেপে বাঁ নাক দিয়ে শ্বাস ছাড়তে হবে ধীরে ধীরে। কমপক্ষে পাঁচবার করতে হবে।
এই প্রাণায়াম না করতে পারলে ' সিংহাসন ' করা যাবে, যার উপকারিতা একই।

সিংহাসন : বজ্রাসনে বসে হাঁটু দুটো এক ফুট - এর মতো ফাঁকা করতে হবে। পিছনে পা দুটো এমনভাবে রাখতে হবে যাতে গোড়ালীতে চাপ না পড়ে আর পায়ের বুড়ো আঙ্গুল দুটো পরস্পর স্পর্শ করে থাকে। এরপর দুটো হাত হাঁটু দুটোর ফাঁকে একটু ভেতরে দিকে মাটিতে রাখতে হবে। তালু মাটিতে থাকবে, আঙুলগুলো ভিতরের দিকে থাকবে। এই অবস্থায় নাক দিয়ে শ্বাস নিয়ে ঘাঢ় পিছনে দিকে হেলিয়ে মুখ হাঁ করে, জিভ বের করে 'অ‍্যা' 'অ‍্যা' করে শ্বাস ছাড়তে হবে। পাঁচ-সাত বার করতে হবে। 

Handstand


এই সাতটি প্রাণায়াম করার পর সাতটি সুখায়াম করতে হবে।

১ম সুখায়াম : সোজা হয়ে বসে পা দুটো সামনে সোজা করে ছড়িয়ে পায়ের আঙুলগুলো নাড়াতে হবে কিছুক্ষণ। হাতদুটো শরীরের দুইপাশ দিয়ে মাটিতে লাগানো থাকবে।

২য় সুখায়াম : উপরোক্তভাবে বসে পায়ের পাতা ঘোরানো। ডানদিক থেকে বাঁ দিক, বাঁ দিক থেকে ডান দিকে। অন্ততঃ পাঁচবার।

৩য় সুখায়াম : একইভাবে বসে দুই পা এমনভাবে ভাঁজ করতে হবে যাতে দুই পায়ের পাতা পরস্পর স্পর্শ করে। দুই হাত দিয়ে পায়ের পাতাজোড়া ধরে রাখতে হবে। এবার হাঁটু জোড়া প্রথমে ধীরে ধীরে তারপর দ্রুত আবার ধীরে ধীরে নাচতে হবে।

৪র্থ সুখায়াম : সোজা হয়ে বসে কাঁধ বরাবর সামনের দিকে হাত দুটো সোজা করে রাখতে হবে। তারপর হাতের তালু নিচের দিকে করে হাত মুঠো করা এবং খোলা। আঙুলগুলোতে একটু জোর প্রয়োগ করতে হবে।

৫ম সুখায়াম : বাবু হয়ে বসে হাত দুটো ভাঁজ করে দুই কাঁধের উপর দুই হাতের আঙুল স্পর্শ করতে হবে। এবার কনুই দুটো বুকের সামনে পরস্পর জোড়া লাগাতে হবে। এবার কনুই দুটো ঘোরাতে হবে ডান দিক থেকে বাঁ দিকে, বাঁ দিক থেকে ডান দিকে।

৬ষ্ঠ সুখায়াম : একইভাবে বসে হাত দুটো হাঁটুতে রেখে ঘাড় ঘোরাতে হবে। একবার ডান দিক থেকে বাঁ দিকে আবার বাঁ দিক থেকে ডান দিকে।

৭ম সুখায়াম : সোজা হয়ে বসে হাত দুটো মাথার উপর তুলতে হবে। তারপর হাত দুটো ভাঁজ করে মাথার পিছনে একে অন্যের কব্জি ধরবে। তারপর ধীরে ধীরে ডান হাত বাঁ হাতে আর বাঁ হাত ডান হাতে চাপ দেবে ধীরে ধীরে। শরীরের দুই পাশে টান লাগবে।
এছাড়াও অনেক আছে। তার মধ্যে চোখের জন্য একটা দিচ্ছি।

৮ম সুখায়াম : সোজা হয়ে বসে চোখের তারা একবার ডান দিক থেকে বাঁ দিকে ঘোরাতে হবে। তারপর গোল করে ঘোরাতে হবে। আর একবার উপর - নীচ তাকাতে হবে। সবগুলোই অনেকবার করতে হবে।

Handstand


এই সুখায়ামগুলোর পর সাতটা আসন করতে হবে। তবেই আমরা আকাঙিক্ষত ফল পাবো।

(১) শলভাসন, (২) ভূজঙ্গাসন, (৩)উত্থান পদাসন, (৪) সর্বঙ্গাসন, (৫) পবন মুক্তাসন, (৬) ত্রিকোণাসন এবং  (৭) উষ্ট্রাসন।
এছাড়াও করা যায় - হলাসন, গোমুখাসন, কুর্মাসন, অর্ধমৎসেন্দ্রাসন, মৎস‍্যাসন, সুপ্তবজ্রাসন, চক্রাসন, যোগমুদ্রা। 
আসনগুলো এমনভাবে করতে হবে যেন প্রথমে দাঁড়িয়ে, তারপর বসে, শেষে শুয়ে করা যায়। প্রতিটি আসান অন্ততঃ তিনবার করতে হবে। সুখায়ামগুলো ৫-৭ বার।

শারীরিক অসুবিধের সময় সবই বন্ধ রাখতে হবে।
বিঃদ্রঃ - এইসব প্রাণায়াম, আসন খালিপেটে করতে হবে। সন্ধ‍্যেবেলা করলে তার ৪-৫ ঘন্টা আগে খাওয়া শেষ করতে হবে।


- সম্পূর্ণ তথ্য নবীনমানুয়া ঈশ্বরচন্দ্র হাই স্কুলের ২০০৬ সালে প্রকাশিত দীপশিখা থেকে নাওয়া হয়েছে।

,

সার্ব্বজনীন শ্রী শ্রী মনসা পূজার  অনুষ্ঠান সূচী


সার্ব্বজনীন শ্রী শ্রী মনসা পূজা 
পরিঃ নবীন মানুয়া দক্ষিণ পাড়া মনসা পূজা কমিটি
স্থানঃ নবীনমানুয়া দক্ষিণ পাড়া ( আমদহ), পশ্চিম মেদিনীপুর।
তারিখঃ ১৭ই অক্টোবর থেকে ২০শে অক্টোবর , ২০১৮


Manasa Pujo
ছবি : মনসা পূজো - ২০১৭


 অনুষ্ঠান সূচী :


৩০শে আশ্বিন ১৪২৫ ( ইং- ১৭ই অক্টোবর ২০১৮ ) বুধবার:
রাত্রি ৮ ঘটিকায় ঢাক,বাদ্যযন্ত্র এবং আলোকসজ্জা সহকারে মায়ের মঙ্গলঘট স্থাপন ।

৩১শে আশ্বিন ১৪২৫ ( ইং- ১৮ই অক্টোবর ২০১৮ ) বৃহস্পতিবার:
সকাল ১০টা হইতে দুপুর ২টা পর্যন্ত মায়ের পূজা, মনসামঙ্গল ও প্রসাদ বিতরণ।
রাত্রি ৯ ঘটিকায় শ্রী শ্রী 'রাধা-গোবিন্দ কীর্ত্তন সম্প্রদায়'।
কীর্ত্তনীয়া- কুমারী রাখী জানা।
রায়বাঁধ * পাঁশকুড়া * পূর্ব মেদিনীপুর

১লা কার্ত্তিক ১৪২৫ ( ইং- ১৯শে অক্টোবর ২০১৮ ) শুক্রবার:
সকালে নিত্যপৃজা, বিকালে-খেলাধুলা ও সন্ধ্যা ৬ ঘটিকায় সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান এবং রাত্রি ৯ঘটিকায় কোলকাতার শকুন্তলা অপেরা কর্তৃক ১৪২৫ সালের শ্রেষ্ঠ সামাজিক যাত্রাপালা।
"হে - মোর - দুর্ভাগা - দেশ"
রচনা -ডঃ তাপস কুমার, নির্দেশনা- রঞ্জন কুমার, 
শ্রেষ্ঠাংশে - গায়ক/নায়ক - কুমার সংগ্রাম
গায়িকা/ নায়িকা - মিস তনুশ্রী
ভয়ঙ্কর খলনায়ক - খান ভাই

২রা কার্ত্তিক ১৪২৫ (ইং- ২০শে অক্টোবর ২০১৮ ) শনিবার :
সকালে নিত্যপৃজা, বিকালে-খেলাধুলা ও সন্ধ্যা ৬ ঘটিকায় সন্ধ্যাকালীন সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান এবং রাত্রি ৯টায় সবার মন মাতাতে আসছে "স্বপ্না মিউজিক্যাল ড্রন্সট্রুপ" বাংলা , উরিয়া , পাঞ্জাবী, গুজরাটী ডান্স এর ঝুড়ি নিয়ে।

সবারে করি আহ্বান

Friday, September 28, 2018

,

সার্ব্বজনীন শ্রী শ্রী মনসা পূজার  অনুষ্ঠান সূচী


সার্ব্বজনীন শ্রী শ্রী মনসা পূজা - ২০১৮
পরিঃ সীতাপুর নবীনমানুয়া মিলন সংঘ ও সীতাপুর মনসা পূজা কমিটি
স্থানঃ সীতাপুর মনসাতলা, পশ্চিম মেদিনীপুর।
তারিখঃ ১৭ই অক্টোবর থেকে ২১শে অক্টোবর , ২০১৮


Sitapur Manasa Pujo 2018


 অনুষ্ঠান সূচী :

৩০শে আশ্বিন ১৪২৫ ( ইং- ১৭ই অক্টোবর ২০১৮ ) বুধবার:
রাত্রিতে বাদ্যবাজনা সহকারে মায়ের ঘটস্থাপন ও পূজারম্ভ এবং সাপের খেলা।

৩১শে আশ্বিন ১৪২৫ ( ইং- ১৮ই অক্টোবর ২০১৮ ) বৃহস্পতিবার:
মায়ের পূজা, মায়ের গান, সাপের খেলা, মধ্যাহ্নে “অন্নপ্রসাদ বিতরণ” ।
রাত্রি ১০ ঘটিকায় "যাত্রানুষ্ঠান"

১লা কার্ত্তিক ১৪২৫ ( ইং- ১৯শে অক্টোবর ২০১৮ ) শুক্রবার:
মায়ের নিত্যপূজা।
রাত্রি ১০ ঘটিকায় পার্থ প্রতিম সিঙ্গার সহ "বিরাট বিচিত্রানুষ্ঠান"।

২রা কার্ত্তিক ১৪২৫ (ইং- ২০শে অক্টোবর ২০১৮ ) শনিবার :
রাত্রি ১০ ঘটিকায় হাস্য কৌতুকের রাজা উত্তম দাস ও স্টার জলসা খোকাবাবু সিরিয়ালের দুষ্টু মিষ্টি নায়িকা " মিস তরী মুখার্জী সমন্বয়ে বিরাট বিচিত্রানুষ্ঠান"।

৩রা কার্ত্তিক ১৪২৫ (ইং- ২১শে অক্টোবর ২০১৮ ) রবিবার :
সকাল ৮টায় চৈতন্যপুর নেত্র নিরাময় নিকেতনের "চক্ষু পরীক্ষা শিবির"।

Devi Manasa Mata
ছবি : মনসা পূজো - ২০১৭


সীতাপুরের অন্যতম জনপ্রিয় পূজো  হল মনসাপূজা। মনসা পূজো মনে অঞ্জলি দেওয়া,সাপের খেলা এবং নানান অনুষ্ঠান। অনান্য বছরের মতো এই বছরেও পূজো কমিটি নানান অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছে। একই সময়ে দূর্গাপূজা হলেও ভক্তদের ভিড় পূজোর সমস্ত দিনেই লক্ষ্য করা যাবে এমনটাই মনে করছেন পূজা কমিটি। পূজোর প্রস্তুতি চলছে জোরকদমে। সকল বন্ধুদের এই পূজোয় পূজো ও অনুষ্ঠান দেখার আমন্ত্রণ জানাই। আরও বিস্তারিত জানতে আমাদের ফেসবুক পেজে লাইক করুন।

Tuesday, September 25, 2018

,

সীতাপুর ও নবীনমানুয়া গ্রামের বিভিন্ন পূজাসমূহ 


সীতাপুর হল পশ্চিমবঙ্গের পশ্চিম মেদিনীপুর জেলার একটি ছোটো গ্রাম।  সীতাপুরের পাশের গ্রাম হল নবীনমানুয়া। এখানকার মানুষেরা খুব উৎসব প্রিয় তাই বারো মাসে তেরো পার্বন হয়ে থাকে। আর এই উৎসব গুলোতে নানান ধরনের অনুষ্ঠান হয়ে থাকে। ছোটো বড়ো এই পূজো গুলোকে গ্রামের মানুষ  আনন্দের সঙ্গে পালিত করে। 


All Pujo



 সীতাপুর  নবীনমানুয়া এই দুই গ্রামে যেই পূজোগুলো হয়ে থাকে-

১।  সার্ব্বজনীন শ্রী শ্রী শারদীয়া দুর্গোৎসব :

সার্ব্বজনীন শ্রী শ্রী শারদীয়া দুর্গোৎসব।
পরিচালনায়ঃ সীতাপুর নবীনমানুয়া সার্ব্বোজনীন দূর্গাপূজা কমিটি।
স্থানঃ সীতাপুর ,দাসপুর, পশ্চিম মেদিনীপুর।


২।  শ্রী শ্রী সার্ব্বজনীন মনসামাতার পূজো :

 ক)  সার্ব্বজনীন শ্রী শ্রী মনসা পূজো।
      পরিঃ সীতাপুর নবীন মানুয়া মিলন সংঘ ও সীতাপুর মনসা পূজা কমিটি।         
      স্থানঃ সীতাপুর মনসাতলা, পশ্চিম মেদিনীপুর।

খ)  সার্ব্বজনীন শ্রী শ্রী মনসা পূজো।
      পরিঃ নবীন মানুয়া দক্ষিণ পাড়া মনসা পূজা কমিটি।      
      স্থানঃ নবীনমানুয়া দক্ষিণ পাড়া ( আমদহ), পশ্চিম মেদিনীপুর।


৩।  সার্ব্বজনীন শ্রী শ্রী লক্ষ্মী পূজো :

ক)  সার্ব্বজনীন শ্রী শ্রী কোজাগরী লক্ষ্মী পুজো।
      পরিঃ Brothers Association ।        
      স্থানঃ সীতাপুর মাজী পাড়া ।

খ)   সার্ব্বজনীন শ্রী শ্রী লক্ষ্মী পূজো।
       পরিঃ বিবেকানন্দ স্পোটিং ইউনিয়ন। 
       স্থানঃ সীতাপুর লক্ষ্মীতলা, পশ্চিম মেদিনীপুর।

গ)  সার্ব্বজনীন শ্রী শ্রী লক্ষ্মী পুজো।
      পরিঃ নবীনমানুয়া উত্তরপাড়া ।
       স্থানঃ নবীনমানুয়া হাট।


৪। সার্ব্বজনীন শ্রী শ্রী  শ্যামা পূজো :
  
ক) সীতাপুর-নবীনমানুয়া সার্ব্বজনীন শ্রী শ্রী শ্যামা পূজো।
     পরিচালনায় - মাতৃ সংঘ।
      স্থানঃ সীতাপুর কালীতলা,পশ্চিম মেদিনীপুর।

খ)  সীতাপুর-নবীনমানুয়া সার্ব্বজনীন শ্রী শ্রী শ্যামা পূজো।
      পরিচালনায় - মিতালী সংঘ।
       স্থানঃ সীতাপুর রাখাল মাড়োতলা।

গ)  শ্রী শ্রী সার্ব্বোজনীন শ্যামা পূজো।
      পরিচালনায়ঃ- শিবশক্তি সংঘ ।              
      স্থানঃ সীতাপুর রামকৃষ্ণ স্পোটিং এন্ড কালচ্যারাল ক্লাব ময়দান, সীতাপুর , পশ্চিম মেদিনীপুর।

ঘ)  শ্রী শ্রী কালীমাতার পুজো
     পরিঃ নবীনমানুয়া তরুণ সংঘ।
      স্থানঃ নবীনমানুয়া প্যোড়া পাড়া।


৫। সার্ব্বজনীন শ্রী শ্রী শিবদূর্গা পূজো :

     সার্ব্বজনীন শ্রী শ্রী শিবদূর্গা পূজো।
     পরিঃ মহাপ্রভু মিলন সংঘ।
     স্থানঃ সীতাপুর(পূর্ব পাড়া), পশ্চিম মেদিনীপুর।


৬।  শ্রী শ্রী সার্ব্বজনীন লক্ষী নারায়ণ পূজো :
       
ক)  শ্রী শ্রী সার্ব্বজনীন লক্ষী নারায়ণ পূজো ও দোল উৎসব।
      পরিঃ ইয়ং স্টার ক্লাব।
      স্থানঃ সীতাপুর ( দক্ষিন পাড়া), পশ্চিম মেদিনীপুর।

খ)  শ্রী শ্রী সার্ব্বজনীন লক্ষীনারয়ণ পূজো।
      পরিচালনায়ঃ সীতাপুর নবীনমানুয়া নেতাজী তরুণ সংঘ।
      স্থানঃ সীতাপুর হরিতলা, সীতাপুর , পশ্চিম মেদিনীপুর। 
  

৭।  শ্রী শ্রী সার্ব্বজনীন অন্নপূর্ণা পূজো :

      শ্রী শ্রী সার্ব্বজনীন অন্নপূর্ণা পূজো।
      পরিচালনায়ঃ নবজাগরণ ক্লাব।
      স্থানঃ সীতাপুর (শিবতলা),পশ্চিম মেদিনীপুর।


৮।  শ্রী শ্রী সার্ব্বজনীন সরস্বতী পূজো :
         
       গ্রামের বিভিন্ন ক্লাবে ও প্রত্যেক পাড়ায় পাড়ায় হয়ে থাকে এই পূজো।


৯।  সার্ব্বজনীন শ্রী শ্রী সন্তোষী পূজো :

     সার্ব্বজনীন শ্রী শ্রী সন্তোষী পূজো।
     পরিচালনায়ঃ সীতাপুর সবুজ সংঘ(আমদহ)।
     স্থানঃ সীতাপুর,দাসপুর,পশ্চিম মেদিনীপুর।


১০।   সার্ব্বজনীন শ্রী শ্রী শ্মশানকালী পূজো :

ক)  শ্রী শ্রী শ্মশানকালী পূজা ও বার্ষিক অনুষ্ঠান।
      পরিচালনায়ঃ নবীমমানুয়া ফাইভ স্টার ক্লাব।
      স্থানঃ নবীনমানুয়া( জোড়া সাঁকো ), সীতাপুর, পশ্চিম মেদিনীপুর।

খ)  শ্রী শ্রী শশ্মান কালীমাতার পূজো।
      পরিঃ রবীন্দ্রনাথ স্পোটিং ক্লাব।
      স্থানঃ নবীনমানুয়া, সীতাপুর, পশ্চিম মেদিনীপুর।

১১।   সার্ব্বজনীন শ্রী শ্রী গণেশ পূজো :

         সার্ব্বজনীন শ্রী শ্রী গণেশ পূজো।
         পরিচালনায়ঃ আমার কজন।
         স্থানঃ সীতাপুর ( বুড়াই পাড়া ), পশ্চিম মেদিনীপুর।


১২।  সার্ব্বজনীন শ্রী শ্রী ভীম পূজো :

         সার্ব্বজনীন শ্রী শ্রী ভীম পূজো।
         পরিচালনায়ঃ নবীনমানুয়া ভীমতলা বাজার কমিটি।
         স্থানঃ নবীনমানুয়া ভীমতলা(নবীনমানুয়া ঈশ্বর চন্দ্র হাই স্কুলের নিকট)।

এছাড়াও সমস্ত শীতলামাতার মন্দিরে পূজো, শিবের মাথাই জল ঢালা, বিশ্বকর্মা পূজো ও মেলা ইত্যাদি অনেক পূজো হয়ে থাকে। প্রায় সমস্ত ধরনের পূজো সীতাপুর ও নবীনমানুয়াতে হয়ে থাকে।

Featured Post

শ্রী শ্রী সর্বজনীন শ্মশানকালী পূজা ও বার্ষিক অনুষ্ঠান ২০১৯ ** নবীনমানুয়া( জোড়া সাঁকো )

শ্রী শ্রী সর্বজনীন শ্মশানকালী পূজা ও বার্ষিক অনুষ্ঠান ২০১৯ পরিচালনায়ঃ নবীমমানুয়া ফাইভ স্টার ক্লাব। স্থাপিতঃ ১৯৯৮ রেজিঃ নং- SL/...